October 30, 2025, 8:24 pm

সংবাদ শিরোনাম :
নিসচা ও প্রশাসনের উদ্যোগে বড়লেখায় নিরাপদ সড়ক দিবস পালন ইম্পেরিয়াল মেডিকেল হাসপাতালের উদ্যোগে ৯ দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প সম্পন্ন ব্যবসায়ী আলী হোসেনকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টায় রিয়াজ মেম্বারের ভাই গ্রেফতার বড়লেখার রাজনীতিতে পরীক্ষিত নেতৃত্ব প্রভাষক ফখরুল ইসলাম বাংলাদেশীদের জন্য দুবাইয়ের গোল্ডেন ভিসা উত্তরা বিমান দুর্ঘটনা: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৫০ : প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব আগস্টে নতুন জুলাই সংবিধান আদায়ের লক্ষ্যে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক এনসিপির রহমানিয়া টুকা হাফিজিয়া দাখিল মাদ্রাসায় নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন সিলেটে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, চলতি বছরে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩ মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: শিশুর লাশে ভরে গেল ক্যাম্পাস, ২৫ জন আশঙ্কাজনক সিলেট মহানগরীর ১৪নং ওয়ার্ডে তালামীয ইসলামিয়ার বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি সাংবাদিকের উপরে মিথ্যা মামলা কোম্পানীগঞ্জে ফ্যাসিস্টের দোসরদের পুণর্বাসন নিয়ে সৃষ্ট দ্বন্দ্বে বিএনপি নেতার উপর হামলা মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনার বিচার শুরু কুলাউড়ায় বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশির লাশ তুলে নিল ভারত মাহি-শাবাব হত্যার আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরওয়ানা জারি যুক্তরাজ্যে ছবি ভাইরাল: নবীগঞ্জে ওয়ালিদের বাড়িতে হামলা-অগ্নিসংযোগ কুলাউড়া সীমান্তে আবারও পুশইন, ১৪ জন আটক ওসমানী হাসপাতালে সাবেক মন্ত্রী ইমরান আহমদ সিলেট সীমান্তে নারী-শিশুসহ ১৬ জনকে আটক হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে সাবেক এমপি ও কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগমকে ছাত্রশিবিরের কোরআন কুইজে হিন্দু শিক্ষার্থীর বিজয় সারা দেশে গণজমায়েতের ডাক এনসিপির প্রতিটি রক্তবিন্দুর প্রতিশোধ নেয়া হবে: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে এম.সি কলেজ তালামীযের কাউন্সিল সম্পন্ন সিলেটে এবার বিষ্ফোরক আইনে ২৮৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা মিজানকে জড়িয়ে অপপ্রচারের নিন্দা ও হুমকিদাতাকে গ্রেফতারের দাবি সিলেটে সাবেক মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ সহকর্মীর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মামলা: ষড়যন্ত্রমূলক দাবি পরিবারের সুনামগঞ্জ সীমান্তে ভারতীয় খাসিয়ার গুলিতে বাংলাদেশী নিহত
জার্মানিতে লক্ষাধিক মুসলিম শরণার্থী উধাও, কাগজে কলমে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না তাদের

জার্মানিতে লক্ষাধিক মুসলিম শরণার্থী উধাও, কাগজে কলমে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না তাদের

Please Share This Post in Your Social Media

Manual6 Ad Code

এসবিএন ডেস্ক: গত ২০১৫ সালে জার্মানিতে আশ্রয়গ্রহনকারী মোট শরণার্থীর ১৩ শতাংশকেই কাগজে কলমে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

বৃহস্পতিবার জার্মানির একটি দাতব্য সংস্থা সিডাচটে জেতিয়াং শরণার্থী সম্পর্কিত এই তথ্যটি তুলে ধরে। অপরদিকে সংবাদটি প্রকাশিত হবার পর জার্মান প্রশাসন শরণার্থীদের নিবন্ধন ও জার্মানিতে প্রবেশ পরবর্তী বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রচলিত আইনকে আরও শক্তিশালী করার কথা ভাবছে।

কিন্তু বিশাল সংখ্যক এই শরণার্থীর ভাগ্যে কি ঘটেছে তা জানা যাচ্ছে না। তাদের কি মেরে ফেলা হলো, নাকি তাদের অন্যত্র সরিয়ে ফেলা হয়েছে সে বিষয়ে কোনো স্পষ্ট বক্তব্য প্রদান করছে না জার্মান প্রশাসন।

Manual3 Ad Code

এই বিশাল সংখ্যক শরণার্থীরা কোথায় চলে গেলেন এই প্রশ্নের জবাবে জার্মানির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সম্ভাব্য দু’টি বিষয়ে আলোকপাত করে বক্তব্য দেয়া হয়।

মন্ত্রণালয়ের মতে, শরণার্থীদের অনেকেই জার্মানিতে প্রবেশের পর নিবন্ধন না করেই ইউরোপের অন্য দেশে পাড়ি জমিয়েছে, অথবা তারা জার্মানিতে অবৈধ উপায়ে বসবাসের চেষ্টা করছেন।

Manual3 Ad Code

এখানে উল্লেখ্য যে, জার্মান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে নিখোঁজ হয়ে যাওয়া শরণার্থী প্রশ্নে কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি প্রদান করা হয়নি।

জার্মানির শরণার্থী বিষয়ক দপ্তরের প্রধান ফ্রাঙ্ক জার্গেন ওয়েইসের মতে, জার্মানিতে বর্তমানে প্রায় ৪ লাখ শরণার্থী আছেন যাদের কোনো পরিচয়পত্র বা সীমান্ত অতিক্রম করার কাগজপত্র নেই।

তাই জার্মান সরকারের পক্ষে তাদের পরিচয় চিহ্নিত করে শরণার্থীদের খুঁজে বের করা সহজ হচ্ছে না। অন্যদিকে যে সমস্ত শরণার্থীর কাছে পরিচয়পত্র রয়েছে, তাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা ভুয়া পরিচয়পত্র বহন করছেন।

Manual3 Ad Code

গত বছর জার্মানির বিরোধী দলগুলোর চাপে অ্যাঙ্গেলা মেরকেল প্রশাসনকে শরণার্থী প্রবেশে কঠোর হতে হয়েছিল। কিন্তু কঠোর হওয়া স্বত্ত্বেও বৈধ-অবৈধ শরণার্থীদের প্রবেশ ঠেকাতে পারেনি জার্মান প্রশাসন।

ডাবলিন নীতিমালা অনুসারে, শরণার্থীরা ইউরোপভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে প্রথমে জার্মানিতে প্রবেশ করবে, এরপর অন্যান্য দেশে পর্যায়ক্রমে তাদের পাঠানো হবে।

কিন্তু গত বছর প্যারিস হামলা ও ইউরোপভুক্ত কয়েকটি দেশে সন্ত্রাসী হামলার প্রেক্ষিতে দৃশ্যপট অনেকটাই পাল্টে যায়। নরওয়ে, বুলগেরিয়া এবং সার্বিয়া শরণার্থীদের জন্য তাদের সীমান্ত বন্ধ করে দিলে জার্মানিকেও শরণার্থী প্রশ্নে কঠোর হতে হয়।

সিরিয়া এবং ইরাক থেকে আগত শরণার্থীদের জার্মানি প্রবেশকালীন সময়ে কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হয়। এই নিয়ম-কানুনগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো, শরণার্থীদের নিজ দেশে উদ্ভুত পরিস্থিতি শান্ত হলে শরণার্থীদের দেশে ফিরে যেতে হবে এই মর্মে একটি নিবন্ধনপত্রে সাক্ষর করা।

এবিষয়ে গত বছর জার্মান সরকারের প্রদত্ত নিবন্ধনপত্রে শরণার্থীদের তালিকাভুক্ত হওয়ার কথা থাকলেও মাত্র ৩ হাজার ৬০০টি নিবন্ধনপত্র পূরণ করা হয়। একই সময়ে ইউরোপের অন্যান্য দেশে শরণার্থীদের মধ্যে এই নিবন্ধনের হার জার্মানির তুলনায় অনেকটাই ভালো।

২০১৫ সালে জার্মানিতে প্রায় দেড় লক্ষাধিক শরণার্থী প্রবেশ করেছে। এই প্রবেশকারী শরণার্থীদের মধ্যে অধিকাংশই মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ থেকে আসা।

কিন্তু শঙ্কার কথা হলো, এই আগত শরণার্থীদের অর্ধেকেরও বেশির কাছে নেই কোনো প্রয়োজনীয় কাগজপত্র। উল্লেখ্য যে, ২০১৫ সালের শুরুর দিকে যখন জার্মানি শরণার্থীদের প্রবেশে অনুমতি দেয় তখন সকল কাগজপত্র ঠিক রেখেই শরণার্থীদের প্রবেশে অনুমতি দেয়া হয়েছিল।

কিন্তু বিশেষ করে প্যারিসে হামলার পর জার্মান সরকার শরণার্থীদের উপর কঠোর হলে এবং সার্বিয়া তাদের সীমান্ত বন্ধ করে দিলে পুরো পরিস্থিতি পাল্টে যায়।

বিভিন্ন কায়দায় তখন শরণার্থীরা জার্মানিতে প্রবেশ করতে থাকে। বলা হচ্ছে, দ্বিতীয় দফায় জার্মানিতে প্রবেশকারী শরণার্থীদের মধ্যেই উধাও হয়ে যাবার প্রবনতা সর্বাধিক।

জার্মান সরকার অবৈধ শরণার্থী প্রবেশ ঠেকাতে যে নতুন আইন করছে তাতে কোনো শরণার্থী চাইলেই জার্মানিতে প্রবেশ করতে পারবে না।

যদি জার্মানিতে বসবাসরত কেউ গ্যারান্টার হিসেবে কোনো শরণার্থীর নাম প্রস্তাব করে তবেই তাকে অনুমতি দেয়া হবে প্রবেশের। যদিও এই আইন নিয়ে ইতোমধ্যেই মেরকেল সরকারের সমালোচনা করছে দেশটির ডানপন্থী দলগুলো।

Manual6 Ad Code





Calendar

October 2025
S S M T W T F
 123
45678910
11121314151617
18192021222324
25262728293031



  1. © সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2017 sylhet71news.com
Design BY Sylhet Hosting
sylhet71newsbd
Manual1 Ad Code
Manual5 Ad Code