সিলেট৭১নিউজ ডেস্ক:: আজ ১৬ নভেম্বর,২০২১ মঙ্গলবার। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের আজকের এই দিনে কি কি ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যু বরণ করেছিলেন।
ঘটনাবলি:
১৩৮০- ফ্রান্সের রাজা ষষ্ঠ জর্জ করমুক্তির ঘোষণা দেন।
১৮৬৯- পোর্ট সৈয়দে সুয়েজ খাল আনুষ্ঠানিকভাবে নৌ চলাচলের জন্য উন্মুক্ত হয়।
১৯০৫- স্বদেশি আন্দোলনের অনুপ্রেরণায় সরকারি বিদ্যাচর্চা বর্জন আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে আশতোষ চৌধুরীর সভাপতিত্বে ‘ন্যাশনাল কাউন্সিল অফ এডুকেশন’ স্থাপিত হয়।
১৯৪৬- বিশ্বে প্রথমবারের মত কৃত্রিমভাবে বৃষ্টিপাত সৃষ্টি করা হয়।
জন্ম:
১৮৯০- ভারতে প্রথম সিরাম ভ্যাকসিন ও পেনিসিলিন প্রস্তুতকারক বিশিষ্ট ভেষজ বিজ্ঞানী ও চিকিৎসক হেমেন্দ্রনাথ ঘোষ।
১৯১৪- বাঙালি সাহিত্যিক ও শিল্পী কমলকুমার মজুমদার।
১৯২০- ভারতীয় বাঙালি রবীন্দ্রগবেষক ও প্রাবন্ধিক সৌরীন্দ্র মিত্র।
১৯৩০- আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বাঙালি সন্তরণবিদ মিহির সেন।
১৯৪৫- বাঙালি গবেষক ও লেখক নরেন বিশ্বাস। বাচিকশিল্পী, লেখক ও অধ্যাপক নরেন বিশ্বাসের জন্ম ১৯৪৫ সালের ১৬ নভেম্বর বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার মাঝিগাতীতে। আবৃত্তি চর্চায় তার নিপুণতা এবং বিভিন্ন গবেষণামূলক বই লেখার জন্য তাকে বাকশিল্পাচার্য বলা হয়ে থাকে। তার স্মরণে ১৯৯৯ সাল থেকে কণ্ঠশীলন নামক আবৃত্তি সংস্থা ‘নরেন বিশ্বাস পদক’ চালু করেছে।
মৃত্যু:
১৮১২- ‘দ্য টাইমস’ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা জন ওয়ালটার।
১৯৯৬- বাংলাদেশি গীতিকার মাসুদ করিম।
২০১২- বাংলাদেশি চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং অভিনেতা সুভাষ দত্ত। তিনি ষাটের দশক থেকে বাংলা চলচ্চিত্রের পরিচিত মুখ। তার কর্মজীবনের শুরু হয়েছিল সিনেমার পোস্টার এঁকে। এ দেশের প্রথম সবাক চলচ্চিত্র মুখ ও মুখোশ-এর পোস্টার ডিজাইনার হিসেবে কাজ করেন তিনি। তিনি ১৯৭৭ সালে ঘোষিত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-এ তার প্রযোজনা-পরিচালনার বসুন্ধরা চলচ্চিত্রটির জন্য সেরা পরিচালক ও প্রযোজকসহ এটি মোট পাঁচটি পুরস্কার লাভ করে।
দিবস:
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস।
বিএ/১৬ নভেম্বর