৩০শে মে ১৯৮১ ও একজন বিশ্বনেতার শাহাদাত বরন শহীদ প্রেসিডন্ট জিয়াউর রহমান,এ যেন বাংলাদেশের অপর নাম। যিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন দেশের জন্য, মৃত্যুবরণও করেছেন দেশের জন্য। ছিলেন ৭১এর মুক্তি যুদ্ধের মহান আহবানকারী,বীর মুক্তিযুদ্ধা,রনাঙ্গনের মহানায়ক। আর সময়ের পরিক্রমায় স্থাপন করেন মানবতার অবিস্মরণীয় দৃষ্টান্ত। তিনিই হচ্ছেন গনতন্ত্র, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ,ন্যায়বিচার,বাকস্বাধীনতা,রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা,ধর্মীয় মূল্যবোধ,ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকপাল। নেতৃত্বের প্রজ্ঞা,রাজনৈতিক দর্শন,মহানুভাবতা আর সময়োপযোগী ক্যারেসমেটিক নেতৃত্বে তিনি ছিলেন এক ভিশনারী রাজনীতিবিদ। ছিলেন দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা,এবং তৎকালীন বিশ্ব পরিস্তিতিতে দক্ষিণ এশিয়া,মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় তার প্রশংসিত ভুমিকায় ৮০ এর দশকে তিনি ছিলেন এক সফল বিশ্বনেতা।তাই আসুন নতুন প্রজন্মকে সাথে নিয়ে নবীন ও প্রবীনদের সমন্বয়ে শহীদ জিয়ার আদর্শ অনুসরনে ঐক্যবদ্ধ হই। সকল প্রতিকূলতা ও চ্যালেঞ্জকে মোকাবিলা করে গনতান্ত্রিক বাংলাদেশ ফিরিয়ে আনার লক্ষে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং দেশ নায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে দৃঢ়চিত্তে এগিয়ে যাই। ইনশাআল্লাহ বিজয় আমাদের দ্বারপ্রান্তে। পরিশেষে শহীদ জিয়ার ৩৯ তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে কামনা করি মহান রাব্বুল আলামিন যেন উনাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ জায়গায় স্থান দেন। কোভিড-১৯ এর এই পেন্ডামিক ওয়ার্ল্ডে সবাই সুস্হ থাকুন,সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করুন।